cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ঢালিউড সিনেমার আলোচিত ও জনপ্রিয় তারকা দম্পতি পরীমণি ও শরিফুল রাজ। সব মান-অভিমান ভুলে প্রায় তিন মাস পর আবারও এক হয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় জ্বর নিয়ে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার খবর পাওয়া যায় পরীমণির। অন্যদিকে ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে শরীফুল রাজের রক্তাক্ত মাথার একটি ছবি দেখতে পাওয়া যায়। রক্তাক্ত মাথার ছবি ঘিরে তৈরি হয় রহস্য। এক পরিচালকের অফিসে মারামারি করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন পরীমণি ও রাজ। এ ঘটনায় নাম জড়িয়েছে আরেক চিত্রনায়িকা তমা মির্জার। রাজ-পরীর মারামারি থামাতে গিয়েই নাকি আহত হয়েছেন তিনি। যার জেরে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে তাকে। এবার বিষয়টি নিয়ে গণমাধমে কথা বলেন তমা।
তমা বলেন, শুক্রবার মার খেয়ে নয়, বরং জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও মাথা ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিনি। তবে এদিন নায়িকা পরীমণির ওপর কিছুটা ক্ষোভও ঝাড়েন তমা মির্জা। প্রথম কথা হচ্ছে কেউ কারো হাতে মার খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে কি চেকইন দেয়? আমি কিন্তু হাসপাতালে ঢুকেই সেটা দিয়েছি। দ্বিতীয়ত, আমি সেই মেয়ে, যে স্বামীর হাতের মার খেয়ে ঘর ছেড়েছি। সেটার প্রকাশ্য প্রতিবাদ করার জন্য যা যা করা দরকার করেছি। তো সেই মেয়েটিকে অন্য কারো জামাই এসে মেরে চলে যাবে, আর আমি চুপচাপ হাসপাতালে শুয়ে কাঁদবো- সেটা তো কল্পনাই করতে পারি না।
তিনি আরও বলেন, আমার বক্তব্য স্পষ্ট, রাজ-পরীর মারামারির যে ঘটনার কথা বলা হচ্ছে, সেটার আশপাশেও আমি ছিলাম না। এমনকী ১৮ আগস্ট সন্ধ্যায় রাজ-পরী বাসা থেকে বেরিয়ে আমাকে ফোনও করেছে দেখা করার জন্য। আমি বলেছি, আমার জ্বর। আজ দেখা হবে না। এরপর পরী বলল, ওকে বাসায় রেস্ট নাও। কাল দেখতে আসব। এর মধ্যে কী হলো, আমি আর জানি না।
তার ও পরীমণির একসঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার বিষয়ে তমা বলেন, ১৮ আগস্ট সন্ধ্যার পর জ্বরের অবস্থা খারাপ হওয়ায় আমি ১০টার দিকে হাসপাতালে যাই। ভর্তি হই। প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। সবাই জানেন, আমার অ্যাজমাটিক প্রবলেম রয়েছে। কিডনিতেও সমস্যা রয়েছে। ফলে শরীরে যাই হোক, তখন এগুলো জেগে ওঠে। হাসপাতালে ভর্তি হয়ে আমি ওষুধ খেয়ে তো অচেতন অবস্থা। হঠাৎ আম্মু ডেকে উঠিয়ে বলল, পরী এসেছে। উঠে দেখি পরী হুইল চেয়ারে। সঙ্গে রাজ্য-চয়নিকা বউদি, নাচের দুটো ছেলেসহ বেশ কয়েকজন আমার কেবিনে। পরী বললো, ওর জ্বর এসেছে। তাই চলে এসেছে। এরপর কাশতে কাশতে গল্প করলাম, সেটাই শেষ। সেদিন রাতে ক্যানুলা হাতে তাদের দুই হাতের ছবি ফেসবুকে পোস্ট না করলে তাকে ‘মার খাওয়া’র গল্পটা শুনতে হতো না। এটা পরীমণি ঠিক করেনি।
তমা মির্জা যেহেতু পরীমণির খুব কাছের সেহেতু ওই দিনের ঘটনা সম্পর্কে হয়তো তিনি কিছুটা জানেন। এ ব্যাপারে ‘সুড়ঙ্গ’ খ্যাত এ অভিনেত্রী বলেন, পরী আমাকে এ বিষয়ে কিছুই শেয়ার করেনি। হতে পারে আমার শরীর খুবই খারাপ, তাই। হতে পারে, বলার মতো কিছুই ঘটেনি। তবে আমি পরীকে যতটুকু এখন দেখছি, সে তার রাজ্য ছাড়া পৃথিবীর আর কিছুর সঙ্গে নেই। না শুটিং, না মডেলিং, না আড্ডা। তার পুরো দুনিটাই এখন রাজ্য। ওর সুখটাই পরীর সুখ।